বিদ্যালয়টি কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার অন্তর্গত শিমুলকান্দি ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত। এর জমির পরিমাণ ৫১ শতাংশ। এর রয়েছে একতলা একটি পাকা ও একটি আধাপাকা ভবন। ভৈরব শহরগামী সড়ক ভবন দুইটিকে পৃথক করেছে। শিমুলকান্দি মহাবিদ্যালয় এবং শিমুলকান্দি হাইস্কুল থেকে আনুমানিক এক কিলোমিটার দক্ষিণে বিদ্যালয়টি অবস্থিত।
তৎকালীন সময়ে অত্র এলাকায় কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিত্ব হাজী তোয়াজ আলী ভূঁইয়া অত্র এলাকায় একটি পাঠশালা প্রতিষ্ঠার মহতী উদ্যোগ নেন। প্রথমে তিনি গাছতলায় এলাকার কয়েকজন শিক্ষিত লোকের সহযোগিতায় স্বল্প সংখ্যক ছাত্র ছাত্রী নিয়ে পাঠদান শুরু করেন। কিছুদিন পর গ্রামবাসীর সহযোগিতায় একটি টিনসেড ঘর তৈরি করে তাতে পাঠদান করেন। পরে তিনি বিদ্যালয়ের নামে ৫১ শতাংশ জমি দান করেন। পরবর্তীতে বিদ্যালয়টির কার্যক্রম ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করতে থাকে। এক সময় বিদ্যালয়টি জাতীয়করন করা হয়। বিদ্যালয়টি অত্র এলাকার শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বর্তমান পরিচালনা কমিটি ১০/০৩/২০১০ সালে গঠিত হয়। সভাপতি মোঃ সৈয়দ আলী ভূঁইয়া। কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ১২ জন।
পুরুষ: ৫ জন। মহিলা: ৭ জন।
পাশের সন পাশের হার
২০০৭ খ্রি: ১০০%,
২০০৮ খ্রি: ১০০%,
২০০৯ খ্রি: ১০০%,
২০১০ খ্রি: ১০০%,
২০১১ খ্রি: ১০০%।
সাল
| ট্যারেন্টপুল-
| সাধারণ
| মোট
|
২০০৭
| - |
|
|
২০০৮ |
|
|
|
২০০৯ |
|
|
|
২০১০ | - |
|
|
২০১১ | - |
|
|
বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থেকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার সহ সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন।
অত্র এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয় গমণোপোযোগী সকল শিশুকে অত্র বিদ্যালয়ে ভর্তি করা এবং তাদেরকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত ধরে রেখে প্রাথমিক স্তরের সকল যোগ্যতা যথাযথ ভাবে অর্জন করিয়ে তাদেরকে শিক্ষক ও সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা।
০১৭১৭-৪৮৩২৯১
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস